ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার আমুয়া কৃষি ব্যাংক ব্র্যান্সের গ্রাহক বাঁশবুরিযয়া গ্রামের মৃত- আব্দুর রশিদ হাওলাদারের ছেলে মোঃ শাহারুম মিয়া (মাস্টার) নামের এক গ্রাহকের লোন বাবদ মরগেজ রাখা মূল দলিল সহ ফাইল লোপাট হবার অভিযোগ করেন শাহারুম মিয়া।
তাছারাও অনেক অভিযোগ রয়েছে আমুয়া কৃষি ব্যাংকের এই ব্র্যান্সে। শাহারুম মিয়া জানান আমুয়া কৃষি ব্যাংক থেকে চারটি মূল দলিল ও অন্যান্য কাগজপত্র মরগেজ রেখে ২০১৩-২০১৪ সালে একটি লোন ছিলো জাহার সি.সি, কেস নং -০৪/১৩/১৪/-২৫৪(৪২)।
২৬/০২/২০২০ সনে আমি লোনের টাকা পরিশোধ করে ম্যানেজার বিকাশ বাবুর কাছ থেকে কাগজ পত্র চাইলে তিনি আজ নাহয় কাল বলে আমাকে ঘুরাতে থাকে। এভাবে চলতে থাকার কিছুদিন পরে ব্যাংকে গিয়ে লোন কেস ফাইলে দেখি আমর স্বাক্ষর নকল করে লিখে রাখা হয়েছে, আমার যাবতীয় কাজগ পত্র বুঝিয়া পাইলাম।
এই মর্মে আমি লিখিত অভিযোগ করেছি, মহাব্যবস্থাপক (প্রসাশন) বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রধান কার্যলায় ঢাকা-১০০০ সহ একাদিক দপ্তরে। সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে সকাল ১১.০০টার সময় ম্যানেজারকে পাওয়া যায়নি ব্যাংকে।
ব্যাংকের কাজ করতে দেখা যায় নাইট ঘাট দেলোয়ার হোসেনকে। এবিষয়ে ব্র্যান্স ম্যানেজার বিকাশ দাস বলেন এই লোনটি আমার আমলে নয়, এটি পূর্বের ম্যানেজার কবির চৌদরীর আমলে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।